কোর্টের মাধ্যমে তালাক দেওয়ার নিয়ম ২০২৪ [বিস্তারিত আইনি প্রক্রিয়া]

তালাক বা বিবাহবিচ্ছেদ হলো একটি সামাজিক ও ধর্মীয় প্রক্রিয়া, যা কখনো কখনো সম্পর্কের অবসান ঘটানোর একমাত্র উপায় হয়ে দাঁড়ায়। তালাকের প্রক্রিয়া এবং এর সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে যখন এটি আদালতের মাধ্যমে করা হয়।

বাংলাদেশের আইন অনুসারে, তালাকের বিষয়টি ইসলামি শরিয়াহ এবং দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী সম্পন্ন করা হয়। কোর্টের মাধ্যমে তালাক দেওয়ার নিয়ম প্রক্রিয়া সাধারণত জটিল এবং দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে, তবে সঠিক নিয়ম মেনে চললে এটি সম্পন্ন করা সম্ভব।

কোর্টের মাধ্যমে তালাক দেওয়ার নিয়ম ২০২৪

মানুষ একটি সামাজিক প্রাণী এবং সামাজিক বন্ধন গড়ে ওঠে বিবাহের মাধ্যমে। পরিবার হলো সমাজের একটি ক্ষুদ্র অংশ, যা স্বামী-স্ত্রী মিলে গঠিত হয়। কিন্তু কখনও কখনও বিভিন্ন কারণে এই মধুর সংসারে অশান্তি দেখা দেয়, যা শেষ পর্যন্ত বিবাহ বিচ্ছেদ বা তালাকের পর্যায়ে পৌঁছায়।

 অনেকেই সঠিক নিয়ম-কানুন না জেনে তালাক দেওয়ার চেষ্টা করেন এবং এর ফলে আইনগত জটিলতায় পড়ে জেলও খাটতে হয়। তাই, যারা তালাকের নিয়ম সম্পর্কে অবগত নন, তাদের জন্য এই বিষয়ে জ্ঞান অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Rules for Divorce through Court

এখন, আসুন কোর্টের মাধ্যমে তালাক দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানার আগে কিছু প্রাথমিক ধারণা নিই।

পারিবারিক জীবনের গুরুতর সমস্যাগুলির চূড়ান্ত সমাধান হিসেবে তালাককে বিবেচনা করা হয়। ইসলামী শরীয়তেও তালাককে নিকৃষ্ট ভালো কাজ বলা হয়েছে।

তালাকের পথে পা বাড়ানোর আগে অবশ্যই খুব ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত, কারণ অনেক সময় আবেগ এবং ইমোশনের বশবর্তী হয়ে স্বামী-স্ত্রী তালাকের দিকে এগিয়ে যান, যা পরবর্তীতে অনুশোচনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই, তালাকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই ঠান্ডা মাথায় ভাবা উচিত।

তাই তালাক দেওয়ার আগে জানা দরকার তালাক আসলে কী এবং এর শর্তগুলো কী? দাম্পত্য জীবনে কোন পর্যায়ে পৌঁছালে তালাকের কথা বিবেচনা করা উচিত? এখন, আসুন কোর্টের মাধ্যমে তালাক দেওয়ার নিয়ম জানার আগে এই বিষয়গুলোর উপর আরও একটু আলোকপাত করি।

নতুন আর্টিকেল: ডিভোর্স পেপার লেখার নিয়ম

তালাক কি?

তালাক শব্দটি আরবী ভাষা থেকে এসেছে, যার অর্থ বিচ্ছিন্ন করা, ত্যাগ করা বা আলাদা করা। ইংরেজিতে এর প্রতিশব্দ হলো Divorce। ইসলাম ধর্মে তালাককে বিবাহ বন্ধনের আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ হিসেবে অভিহিত করা হয়।

অর্থাৎ, যখন স্বামী-স্ত্রী কোনো নির্দিষ্ট কারণে একে অপরের থেকে আলাদা হতে চান বা আর একসঙ্গে বিবাহ বন্ধনে থাকতে চান না, তখন যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিবাহ বন্ধন ভেঙে ফেলা হয়, সেটিকে তালাক বলা হয়।

তালাকের শর্ত

সাধারণত তালাক বা বিবাহ বিচ্ছেদ কারও কাম্য নয়। তবে কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে, যখন স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ অনিবার্য হয়ে পড়ে, তখন স্বামী বা স্ত্রী যেকোনো একজন অন্যজনকে তালাক দিতে পারেন।

তবে, তালাক দেওয়ার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র ইচ্ছেমতো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না; এর জন্য কিছু শর্ত রয়েছে, যা মেনে চলা অপরিহার্য।

উদাহরণস্বরূপ, বিয়ে নিবন্ধনের সময় নিকাহনামার ১৮ নম্বর কলামে যদি স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার অধিকার দেওয়া থাকে, তবে স্ত্রী নিজেই ডিভোর্স দিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে, স্বামীর জন্য যেমন প্রক্রিয়া রয়েছে, স্ত্রীর জন্যও একই প্রক্রিয়া প্রযোজ্য।

অন্যদিকে, যদি স্বামী তার স্ত্রীকে তালাক দিতে চান, তবে এটি পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে, সরাসরি কাজীর মাধ্যমে বা আদালতের মাধ্যমে করতে হবে। নিম্নোক্ত আইনি প্রক্রিয়াগুলো অনুসরণ করে স্বামী-স্ত্রী একে অপরকে তালাক বা ডিভোর্স দিতে পারেন।

আরও দেখুন: ডিভোর্স দিতে কত টাকা লাগে

তালাক বা ডিভোর্সের আইনি প্রক্রিয়া

যদি স্বামী বা স্ত্রী একে অপরকে তালাক বা ডিভোর্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, তবে প্রথমেই স্থানীয় প্রশাসনের কাছে, যেমন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, বা সিটি করপোরেশনের মেয়রের কাছে একটি নোটিশ পাঠাতে হবে।

একই সঙ্গে, স্বামী বা স্ত্রীকেও ওই নোটিশের একটি কপি প্রদান করতে হবে। চেয়ারম্যান বা মেয়র নোটিশ পাওয়ার পর থেকে ৯০ দিন পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত তালাক কার্যকর হবে না।

নোটিশ পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে, চেয়ারম্যান বা মেয়র উভয় পক্ষকে ডেকে সমঝোতার উদ্দেশ্যে একটি সালিশি বৈঠক আয়োজন করবেন। এই সালিশি পরিষদ উভয় পক্ষের মধ্যে সমঝোতা করার চেষ্টা করবে।

যদি উভয় পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হয়, তাহলে তারা পুনরায় সংসারে ফিরে যাবে। তবে যদি সমঝোতা না হয়, তাহলে ৯০ দিন পর তালাক বা ডিভোর্স স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্যকর হবে।

এছাড়াও, যদি চেয়ারম্যান বা মেয়র নোটিশ পাওয়ার পর কোনো সালিশি উদ্যোগ না নেন, তবুও ৯০ দিনের পর তালাক কার্যকর হবে।

আরও পড়ুন: স্বামীকে ডিভোর্স দেওয়ার নিয়ম

কয় ভাবে তালাক দেওয়া যাবে।

তালাক সাধারনত তিনভাবে দেওয়া যায়। যথা-

  • উভয়ের পারস্পরিক সম্মতিতে তালাক।
  • সরাসরি কাজীর মাধ্যমে তালাক।
  • কোর্টের মাধমে তালাক।

উভয়ের পারস্পরিক সম্মতিতে তালাক

যদি স্বামী-স্ত্রী উভয়ের পারস্পরিক সম্মতিতে তালাকের সিদ্ধান্ত হয়, তাহলে উভয় পক্ষের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি সালিশি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এই বৈঠকে স্বামী-স্ত্রী সমঝোতার ভিত্তিতে স্ত্রীর প্রাপ্য দেনমোহর এবং ভরণ-পোষণ প্রদান করবেন।

এরপর তালাক বা বিবাহ বিচ্ছেদ সম্পন্ন করে তা কাজীর মাধ্যমে নিবন্ধন করা হবে। এ ক্ষেত্রে কোনো নোটিশের প্রয়োজন নেই।

তবে, তালাকের পর যদি স্ত্রী পুনরায় বিবাহ করতে চান, তাহলে তাকে ইদ্দতকালীন সময় হিসেবে তিন মাস অপেক্ষা করতে হবে। এই ৯০ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরেই তিনি বিবাহ করতে পারবেন।

কাজী নির্ধারিত ফি নিয়ে তালাকের নিবন্ধন করবেন এবং ফি ছাড়াই প্রত্যয়িত কপি প্রদান করবেন।

সরাসরি কাজীর মাধ্যমে তালাক

যদি উভয় পক্ষ তালাকের বিষয়ে সম্মত হন, তাহলে তারা সরাসরি কাজী অফিসে গিয়ে কাজীর মাধ্যমে তালাক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন। প্রথমে কাজী অফিসে গিয়ে, কাজী সাহেবকে তালাকের সমস্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হবে।

কাজী সাহেব স্ত্রীর দেনমোহরসহ যাবতীয় পাওনা নিশ্চিত করার পর তালাকের প্রক্রিয়া শুরু করবেন।

এরপর কাজী সাহেব নির্ধারিত ফি নিয়ে তালাক রেজিস্ট্রি করবেন এবং ফি ছাড়াই প্রত্যয়িত কপি প্রদান করবেন। এই ক্ষেত্রে তালাক ৯০ দিন পর কার্যকর হবে। সেই ৯০ দিনের বা তিন মাসের ভরণ-পোষণ স্বামীর দ্বারা স্ত্রীকে প্রদান করতে হবে।

কোর্টের মাধ্যমে তালাক 

মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, স্বামী তার স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার জন্য আদালতে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না। তবে, যদি নিকাহনামার ১৮ নম্বর কলামে স্ত্রীর তালাক দেওয়ার অধিকার না দেওয়া থাকে, তাহলে স্ত্রীকে বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য আদালতে আবেদন করতে হবে।

১৯৩৯ সালের মুসলিম বিবাহ বিচ্ছেদের আইনের অধীনে, স্ত্রী তার স্বামীকে তালাক দেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের পর আদালত যাচাই-বাছাই করে আদেশ জারি করবেন। আদালতের আদেশের ৭ দিনের মধ্যে, আদেশের সত্যায়িত কপি আদালত সংশ্লিষ্ট এলাকার চেয়ারম্যান বা মেয়রের ঠিকানায় পাঠাবেন।

চেয়ারম্যান বা মেয়র যেদিন নোটিশ পাবেন, সেদিন থেকে ৯০ দিন পর তালাক চূড়ান্তভাবে কার্যকর হবে।

চেয়ারম্যান বা মেয়র আদালতের আদেশের নোটিশ পাওয়ার পর ৩০ দিনের মধ্যে উভয় পক্ষকে নিয়ে একটি সালিশি বৈঠক করবেন এবং মীমাংসার চেষ্টা করবেন।

যদি ৯০ দিনের মধ্যে উভয় পক্ষ পুনরায় সংসারে ফিরে যেতে চান, তাহলে তারা ফিরতে পারবেন। অন্যথায়, যদি চেয়ারম্যান বা মেয়র উভয় পক্ষকে মিলাতে ব্যর্থ হন, তবে ৯০ দিনের পর তালাক কার্যকর হবে।

তালাক বা ডিভোর্সের খরচ কত?

মুসলিম বিবাহ ও তালাক বিধিমালা ২০০৯-এর ২১ বিধি অনুযায়ী, তালাক নিবন্ধনের জন্য রেজিস্ট্রার ৫০০ টাকা ফি গ্রহণ করতে পারবেন।

এছাড়া, নকল প্রাপ্তির জন্য ৫০ টাকা, যাতায়াত বাবদ প্রতি কিলোমিটার ১০ টাকা এবং তল্লাশি ফি ১০ টাকা গ্রহণ করা হবে। তালাকের ফি পরিশোধের দায়িত্ব থাকবে সেই পক্ষের, যিনি তালাকের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।

স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা থাকলে তালাকের ব্যবস্থা

যদি স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা হন, তাহলে সন্তানের জন্মের পরই তালাক কার্যকর হবে। অর্থাৎ, স্ত্রীর গর্ভাবস্থায় স্বামী যেভাবেই তালাকের নোটিশ পাঠান বা নোটিশের মেয়াদ ৯০ দিন পূর্ণ হলেও তালাক কার্যকর হবে না যতক্ষণ না সন্তান জন্মগ্রহণ করে।

সন্তানের জন্ম না হওয়া পর্যন্ত, স্বামীর উপর স্ত্রীর সমস্ত ভরণ-পোষণ প্রদান করার দায়িত্ব থাকবে।

তাদের মানবিক কারণে, স্বামীর উচিত গর্ভবতী স্ত্রীর জন্য তালাকের সিদ্ধান্ত এড়িয়ে চলা। গর্ভাবস্থায় স্ত্রীরা মানসিকভাবে অনেকটাই দুর্বল থাকেন।

যদিও তালাক সন্তানের জন্মের পর কার্যকর হবে, তবুও গর্ভবতী অবস্থায় স্ত্রীর প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করা উচিত এবং এই সময়ে তালাকের নোটিশ না পাঠানো উচিত।

দেখে নিন:স্ত্রীকে ডিভোর্স দেওয়ার নিয়ম 

কোর্টের মাধ্যমে তালাক দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর

প্রশ্ন: স্ত্রী কিভাবে স্বামীকে তালাক দিতে পারে?

উত্তর: মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ এর ৭(১) ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, যদি কোনো ব্যক্তি তার স্ত্রী বা স্বামীকে তালাক দিতে চান, তবে তালাক ঘোষণার পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব .

স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, বা সিটি করপোরেশনের চেয়ারম্যানের কাছে নোটিশ পাঠাতে হবে। সেই সঙ্গে, নোটিশের একটি কপি স্বামী বা স্ত্রীকে প্রদান করতে হবে।

প্রশ্ন: বাংলাদেশে কিভাবে স্ত্রীকে তালাক নোটিশ পাঠাতে হয়?

উত্তর: প্রথমে স্বামীকে তালাকের ঘোষণা করতে হয়। তিনি মৌখিকভাবে স্ত্রীর কাছে তালাকের কথা বলতে পারেন।

এরপর, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বা অন্য কোনো অনুমোদিত কর্মকর্তাকে লিখিতভাবে নোটিশ জমা দিতে হবে। পাশাপাশি, এই নোটিশের একটি কপি স্ত্রীকেও সরবরাহ করতে হবে।

প্রশ্ন: বিয়ের কত দিন পর তালাক দেয়া যায়?

উত্তর: সানজানা জানান, চেয়ারম্যান বা মেয়রের কাছে নোটিশ পাঠানোর পর ৯০ দিন পার হলে তালাক কার্যকর হয় বা বিবাহ বিচ্ছিন্ন হয়। তবে এই সময়ের মধ্যে একটি সালিশি পরিষদ গঠন করা হয় এবং উভয় পক্ষের মধ্যে সমঝোতা করার চেষ্টা করা হয়।

উপসংহার

কোর্টের মাধ্যমে তালাক দেওয়ার প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল এবং আইনি বিষয়ে সঠিক ধারণা ও পদ্ধতি জানা আবশ্যক। তালাক শুধুমাত্র শেষ উপায় হিসেবে ব্যবহার করা উচিত এবং এটি করার আগে উভয়পক্ষের মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা করা প্রয়োজন।

তবে, যদি সম্পর্কটি আর টিকে থাকার মতো না হয় এবং আইনগতভাবে বিচ্ছেদের প্রয়োজন হয়, তবে কোর্টের মাধ্যমে তালাকের প্রক্রিয়া অনুসরণ করা সর্বোত্তম।

 আইনজীবীর সহায়তা ও সঠিক আইনি প্রক্রিয়া মেনে চললে তালাক কার্যকরীভাবে সম্পন্ন করা যায়। উপরিউক্ত আলোচনার বিষয় ছিল কোর্টের মাধ্যমে তালাক দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা। আশাকরি উপরিউক্ত আলোচনা থেকে আপনারা উপকৃত হবেন। 

আরও জানুন:

DISCLAIMER

এই ব্লগ পোস্ট আর্টিকেল এবং আমাদের স্যোসাল মিডিয়া একাউন্ট এর তথ্য সম্পূর্ন নিরাপদ, যাচাই করা, বিভিন্ন মাধ্যমে থেকে রিসার্স করে সবার উপকারের জন্য নেওয়া হয়েছে। আমরা বন্ধ পরিকর আপনাদের কে নির্ভুল নিতে, তারপর ও যদি আপনাদের কোন অভিযোগ ও কোন বেপার জানার থাকে আমাদের কে মেইল করুন [email protected] ধন্যবাদ।

WhatsApp চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us
Telegram চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us
 Facebook Page এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us 
Quora তে আমাদের কে ফলো করুন- Follow Us
Pinterest এ আমাদের কে ফলো করুন- Follow Us
Twitter এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us
Web Stories এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us
TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন Follow Us

 

Author

  • Ruthy Musa

    আমি রুথি মুসা, Wikiofpro.com-এর একজন লেখক। আমি পাঠকদের তথ্য প্রদান এবং অনুপ্রাণিত করার জন্য সাধারণ বিষয়গুলি গভীরভাবে শেয়ার করি। আমার লক্ষ্য হল সঠিক তথ্য এবং ব্যাপক জ্ঞানের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করা, যাতে তারা আরও সাবলীল এবং সফলভাবে নিজেদের জীবন পরিচালনা করতে পারে।

    View all posts

Leave a Comment