রোমানিয়া ইউরোপের একটি চমৎকার দেশ, যা তার সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, ঐতিহাসিক স্থাপত্য এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত। বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া ভ্রমণ একটি আকর্ষণীয় অভিজ্ঞতা হতে পারে। তবে, এই ভ্রমণের জন্য বেশ কিছু খরচ রয়েছে যা জানা গুরুত্বপূর্ণ।
এই আর্টিকেলে আমরা বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া ভ্রমণের জন্য মোট খরচ, ভিসা ফি, বিমান ভাড়া, থাকার খরচ, খাবার এবং অন্যান্য ব্যয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন তাহলে আলোচনা করা যাক বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে কত টাকা লাগে সেই বিষয়ে!
বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে কত টাকা লাগে
ইউরোপে যাত্রা করা অনেক বাংলাদেশীর স্বপ্ন। তবে, ইউরোপের অধিকাংশ দেশের ভিসা পাওয়া সহজ নয়। সাধারণত, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও বিশেষ ধরনের কাজের অভিজ্ঞতা প্রয়োজন হয়। কিন্তু ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় রোমানিয়াতে যাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ।
রোমানিয়া একটি উন্নত ইউরোপীয় দেশ যেখানে অনেক বাংলাদেশী প্রবাসী কাজ করছেন। আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করবো রোমানিয়া যেতে কত টাকা লাগবে, ভিসার খরচ কত এবং বেতনের পরিমাণ কত, ইত্যাদি বিষয় নিয়ে। তাহলে চলুন শুরু করি।
ভিসার ধরণ এবং আপনার যাত্রাপদ্ধতির ওপর ভিত্তি করে রোমানিয়ায় যাওয়ার খরচ ভিন্ন হতে পারে। রোমানিয়ায় যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা পাওয়া যায়, যেমন: স্টুডেন্ট ভিসা, বিজনেস ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ইত্যাদি। প্রতিটি ভিসার খরচ আলাদা হতে পারে। সরকারি প্রক্রিয়ায় গেলে, ভিসা এবং অন্যান্য খরচসহ প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।
তবে, কিছু অতিরিক্ত ব্যয় থাকতে পারে, যা নিয়োগকর্তা প্রতিষ্ঠান বহন করবে। যদি আপনি কোনো এজেন্সি বা দালালের মাধ্যমে যান, তাহলে খরচ ৭-৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বাড়তে পারে। ভিসার মূল্য এবং অন্যান্য খরচের পরিবর্তনেও এই খরচ কম-বেশি হতে পারে।
রোমানিয়া যেতে কি কি কাগজ লাগে
রোমানিয়া যেতে হলে আপনার যে ভিসা ধরনই হোক না কেন, বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট লাগবে। রোমানিয়ার ভিসার জন্য সাধারণত নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রয়োজন:
- পাসপোর্ট: বৈধ পাসপোর্ট, যার মেয়াদ ভিসার আবেদনের তারিখ থেকে কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে। পাসপোর্টে অবশ্যই পর্যাপ্ত খালি পৃষ্ঠা থাকতে হবে।
- ভিসা আবেদন ফর্ম: রোমানিয়ান ভিসার জন্য নির্ধারিত ফর্ম সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
- পাসপোর্ট সাইজ ছবি: সাম্প্রতিক ছবি (সাধারণত ২টি), যা নির্ধারিত মান অনুযায়ী হতে হবে।
- ভিসা ফি: ভিসা আবেদনের জন্য নির্ধারিত ফি প্রদান করার প্রমাণ।
- যাতায়াতের টিকেট: রিটার্ন টিকেট বা যাতায়াতের নিশ্চিতকরণ।
- বিমান টিকেটের কপি: ভ্রমণের জন্য বিমানের টিকেটের নিশ্চিত বুকিং।
- আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ: ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ফাইনান্সিয়াল প্রমাণপত্র, যা দেখায় যে আপনি রোমানিয়ায় থাকার সময় খরচ বহন করতে পারবেন।
- বীমা পলিসি: ভ্রমণের সময়কাল কভার করবে এমন একটি স্বাস্থ্য ও ভ্রমণ বীমা পলিসি।
- নির্ধারিত থাকার স্থান: রোমানিয়াতে থাকার বন্দোবস্তের প্রমাণ, যেমন হোটেল বুকিং বা যাদের বাড়িতে থাকবেন তাদের আমন্ত্রণপত্র।
- চাকরির প্রমাণ/চুক্তিপত্র (ওয়ার্ক পারমিটের জন্য): রোমানিয়ার নিয়োগকারী কোম্পানির কাছ থেকে কাজের চুক্তিপত্র বা ওয়ার্ক পারমিট।
- ভর্তি প্রমাণ (স্টুডেন্ট ভিসার জন্য): রোমানিয়ার কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার প্রমাণপত্র।
- আহ্বানপত্র বা আমন্ত্রণপত্র (যদি প্রযোজ্য): যদি আপনি কোনো কোম্পানি, ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণে রোমানিয়ায় যাচ্ছেন, তাহলে তাদের পক্ষ থেকে একটি অফিসিয়াল আমন্ত্রণপত্র প্রয়োজন হবে।
রোমানিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে কত টাকা লাগে?
রোমানিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে চাইলে প্রথমে সেখানে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাওয়ার পরেই আপনি স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
সরকারিভাবে স্টুডেন্ট ভিসা পেলে ভিসার খরচ সাধারণত ৮০ থেকে ৯০ ইউরো হতে পারে, যা বাংলাদেশি টাকায় আনুমানিক ৯ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকার মতো। তবে, বেসরকারি বা এজেন্সির মাধ্যমে গেলে খরচ কিছুটা বেশি হয়। এই ক্ষেত্রে, পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।
রোমানিয়ায় ড্রাইভিং ভিসায় যেতে কত খরচ হয়?
যারা রোমানিয়ায় ড্রাইভার হিসেবে কাজ করতে ইচ্ছুক, তাদের জন্য ড্রাইভিং ভিসা একটি সম্ভাবনাময় বিকল্প। ড্রাইভিং পেশায় রোমানিয়ায় ভালো উপার্জনের সুযোগ থাকায় অনেক প্রবাসী এই ভিসার মাধ্যমে সেখানে যাচ্ছেন।
ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে রোমানিয়ায় যেতে সর্বোচ্চ ৮ লাখ টাকা খরচ হতে পারে, তবে খরচের পরিমাণ ভিসার ধরন এবং আপনি কোন উপায়ে যাচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করবে।
রোমানিয়ায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে কত খরচ হয়?
শ্রমিক হিসেবে রোমানিয়ায় যেতে চাইলে আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে হবে। এই ভিসায় বর্তমানে সরকারিভাবে রোমানিয়া যেতে খরচ প্রায় ৫ লাখ টাকার মতো হতে পারে। তবে, যদি আপনি বেসরকারিভাবে যান, তাহলে খরচ ৭-৮ লাখ টাকা অথবা তারও বেশি হতে পারে।
বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যাওয়ার উপায়
প্রতি বছরই বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ রোমানিয়ায় যাচ্ছেন। আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ায় রোমানিয়া ভ্রমণ করলে খরচ তুলনামূলকভাবে কম হয়, কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে খরচ নিয়োগকর্তা প্রতিষ্ঠান বহন করে। ফলে আপনাকে খুব সামান্য অর্থ ব্যয় করতে হয়।
রোমানিয়ার সরকার প্রায় প্রতি বছর চুক্তিভিত্তিক ওয়ার্ক পারমিটের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগ করে। আপনি যদি এই বিষয়ে জানেন না, তবে আমি আপনাকে পরামর্শ দেব বাংলাদেশ সরকারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং বোয়েসেল সার্কুলারের দিকে নজর রাখতে।
বোয়েসেল (BOESL) সাধারণত সরকারিভাবে বিভিন্ন দেশে শ্রমিক পাঠায়, এবং নিয়োগের বিজ্ঞপ্তিগুলো বোয়েসেলের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়।
রোমানিয়ায় যেতে হলে বোয়েসেলের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আবেদন জমা দেওয়ার পর এটি যাচাই-বাছাই করা হবে। এরপর রোমানিয়ান কোম্পানির প্রতিনিধিরা এসে আবেদনকারীদের সাক্ষাৎকার নেবেন। সাক্ষাৎকার সফল হলে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
রোমানিয়ায় কাজ করতে ইচ্ছুকদের অবশ্যই কাজের দক্ষতা এবং প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
রোমানিয়ায় যাওয়ার আগে প্রয়োজনীয় সব নথি সংগ্রহ করতে হবে এবং চূড়ান্ত সফরের জন্য আবেদন করতে হবে। রোমানিয়ান কর্তৃপক্ষ যদি আপনার আবেদন গ্রহণ করে, তাহলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অনুমোদন পাবেন এবং সহজেই রোমানিয়ায় যেতে পারবেন।
রোমানিয়াতে কোন কাজের চাহিদা বেশি?
রোমানিয়ায় কাজের জন্য যেতে চাইলে কোন পেশার চাহিদা বেশি তা জানা গুরুত্বপূর্ণ। দেশটিতে সাধারণত আইটি খাতে কর্মী নিয়োগের হার বেশি, তবে শারীরিক শ্রমের কাজেও ভালো চাহিদা রয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে উভয় ধরনের কাজেরই ভালো সুযোগ থাকে।
নিচে রোমানিয়ায় উচ্চ চাহিদাসম্পন্ন কিছু পেশার তালিকা উল্লেখ করা হলো, যেখানে নিয়মিতভাবে কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে:
- হোটেল ম্যানেজমেন্ট
- কনস্ট্রাকশন কাজ
- কৃষি কাজ
- সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং
- সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
- গার্মেন্টস শিল্পের কর্মী
- কম্পিউটার অপারেটর
এই ধরনের কাজের সুযোগগুলো রোমানিয়ায় ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা দক্ষ ও অভিজ্ঞ কর্মীদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করছে।
রোমানিয়ায় মাসিক বেতন কত?
বর্তমানে রোমানিয়ায় বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে বেতন সাধারণত ৬০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার মধ্যে থাকে। তবে বেতন নির্ভর করে আপনি কোন পেশায় কাজ করছেন এবং আপনার দক্ষতার উপর। দক্ষতা যত বেশি, তত বেশি বেতন পাওয়ার সুযোগ থাকে। কিছু ক্ষেত্রে, আপনার যোগ্যতা এবং কাজের মান অনুযায়ী বেতন ৫ লাখ টাকা পর্যন্তও বাড়তে পারে।
ভালো বেতন পেতে হলে আপনি অবশ্যই একটি মানসম্মত এবং বড় প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
রোমানিয়া যেতে বয়স কত লাগে
অনেকেরই প্রশ্ন থাকে, রোমানিয়ায় যেতে কত খরচ হয়? সাধারণত রোমানিয়ার ভ্রমণের জন্য কোনো নির্দিষ্ট বয়সসীমা নেই। তবে যারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে চান, তাদের বয়স ১৮ থেকে ২১ বছরের মধ্যে হলে ভালো হয়, কারণ এই বয়সসীমায় শ্রমিকদের জন্য কাজের সুযোগ বেশি থাকে।
যারা চিকিৎসা, ভ্রমণ বা অন্যান্য ভিসার মাধ্যমে রোমানিয়া যেতে চান, তাদের জন্য সাধারণত কোনো ন্যূনতম বয়সসীমা নেই। তবে অপ্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে, অভিভাবকের অনুমতি আবশ্যক। যদি অপ্রাপ্তবয়স্করা অভিভাবকের সাথে ভ্রমণ করেন, তবে তাদের জন্য বৈধ ভ্রমণ পারমিট থাকা জরুরি।
অভিভাবকের সাথে না গেলে, প্রাপ্তবয়স্কদের অবশ্যই নোটারাইজড অনুমতি স্লিপ এবং অভিভাবকের যোগাযোগের তথ্য জমা দিতে হবে। আশা করি, রোমানিয়ায় যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় বয়সসীমা এবং প্রক্রিয়া সম্পর্কে আপনার ধারণা পরিষ্কার হয়েছে।
রোমানিয়া যেতে কত দিন লাগে
অনেকেই আছেন যারা রোমানিয়ায় যাওয়ার জন্য সব ধরনের কাগজপত্র জমা দিয়ে ভিসা পেয়েছেন, কিন্তু কোনো কারণে তারা রোমানিয়া যেতে সক্ষম হননি। রোমানিয়া ভ্রমণের সময়সীমা মূলত নির্ভর করে আপনি কোন পরিবহন মাধ্যম ব্যবহার করছেন তার উপর।
সরকারী বা বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়, এমনকি দালালের মাধ্যমেও অনেক মানুষ ইউরোপের দেশগুলোতে যাতায়াত করে থাকেন। তবে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে রোমানিয়ায় সরকারি বা বেসরকারি উপায়ে পৌঁছাতে যে সময় লাগে, তার ধারণা নিচে দেওয়া হলো:
যানবাহন | আনুমানিক সময় |
বিমান | ১০ ঘন্টা |
জাহাজ | ১০ দিন |
স্থল যানবাহন | ৭ দিন |
বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে কত টাকা লাগে এই বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এবং উত্তর
প্রশ্ন: রোমানিয়ার টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
উত্তর: রোমানিয়ার মুদ্রা, রোমানিয়ান লিউ (RON), বর্তমানে ১ লিউ প্রায় ২৩.৪৯ বাংলাদেশি টাকার সমপরিমাণ। তবে, মুদ্রার মান সবসময় পরিবর্তিত হয় এবং বিভিন্ন ব্যাংক বা মানি এক্সচেঞ্জে কিছুটা ভিন্নতা থাকতে পারে। সাধারণত, রোমানিয়ান লিউ ২০ থেকে ২৫ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে।
প্রশ্ন: রোমানিয়ায় যেতে কত বয়স লাগে?
উত্তর: রোমানিয়ায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে চাইলে আপনার ন্যূনতম ১৮ বছর বয়স হতে হবে। এছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, এবং যদি আপনি ড্রাইভিং ভিসায় যেতে চান, তাহলে ড্রাইভিং লাইসেন্সও প্রয়োজন।
স্টুডেন্ট ভিসা এবং ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো বয়সসীমা নেই, তবে অপ্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে অভিভাবকের তত্ত্বাবধানে যেতে হবে।
উপসংহার
রোমানিয়া ভ্রমণ একটি অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, এবং বাংলাদেশের মতো দেশ থেকে ইউরোপের এই অংশে যাওয়া তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী হতে পারে। তবে, সঠিক পরিকল্পনা ও বাজেট নির্ধারণ করা ভ্রমণকে আরও মসৃণ করে তোলে।
এই আর্টিকেলে আলোচিত ভিসা, বিমান ভাড়া, থাকা, খাবার এবং অন্যান্য খরচগুলির উপর ভিত্তি করে আপনি আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা করতে পারবেন। আশা করি, এই তথ্য আপনার রোমানিয়া ভ্রমণকে সহজ ও আনন্দময় করবে।
আর ও পড়ুনঃ
- বাংলাদেশ থেকে ফিনল্যান্ড যাওয়ার উপায় ২০২৪
- বাংলাদেশ থেকে মেসিডোনিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৪
- বাংলাদেশ থেকে ডেনমার্ক যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে সান মারিনো যাওয়ার উপায় ২০২৪
- বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যাওয়ার নিয়ম ২০২৪
- বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার নিয়ম
- বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে নরওয়ে যাওয়ার উপায়
DISCLAIMER
এই ব্লগ পোস্ট আর্টিকেল এবং আমাদের স্যোসাল মিডিয়া একাউন্ট এর তথ্য সম্পূর্ন নিরাপদ, যাচাই করা, বিভিন্ন মাধ্যমে থেকে রিসার্স করে সবার উপকারের জন্য নেওয়া হয়েছে। আমরা বন্ধ পরিকর আপনাদের কে নির্ভুল নিতে, তারপর ও যদি আপনাদের কোন অভিযোগ ও কোন বেপার জানার থাকে আমাদের কে মেইল করুন [email protected] ধন্যবাদ।
WhatsApp চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Telegram চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Facebook Page এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Quora তে আমাদের কে ফলো করুন- | Follow Us |
Pinterest এ আমাদের কে ফলো করুন- | Follow Us |
Twitter এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Web Stories এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন | Follow Us |