বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যাওয়ার উপায় ২০২৪ ( বেতন, ভিসা আবেদন, কত টাকা লাগে )

হাঙ্গেরি, মধ্য ইউরোপের একটি আকর্ষণীয় দেশ, তার সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, ইতিহাস এবং উন্নত শিক্ষাব্যবস্থার জন্য পরিচিত। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে অনেক শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য হাঙ্গেরিতে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। এছাড়াও, পর্যটন এবং কর্মক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্যও এটি একটি জনপ্রিয় গন্তব্য।

দেশটিতে যেতে হলে অবশ্যই জেনে নিতে হবে কিভাবে গেলে সুবিধা হবে। এই আর্টিকেল, আমরা বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরিতে উচ্চশিক্ষা, পর্যটক হিসাবে ভ্রমণ এবং কাজের জন্য যাওয়ার উপায় নিয়ে আলোচনা করব। চলুন তাহলে বিস্তারিত আপনাদের সাথে শেয়ার করি বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যাওয়ার উপায় সম্পর্কে!

bangladesh the hungary jawar upay

বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যাওয়ার উপায়

হাঙ্গেরি ভ্রমণের জন্য নির্দিষ্ট যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নির্ভর করে আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং যে ধরনের ভিসা আপনি প্রয়োজন করছেন তার উপর। সাধারণত হাঙ্গেরিতে ভ্রমণ, পড়াশোনা বা কাজের জন্য ভিসার আবেদন করতে হয়। এখানে প্রতিটি ধরনের ভিসার জন্য সাধারণভাবে প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য দেয়া হলো:

হাঙ্গেরি যেতে কি কি যোগ্যতা এবং কাগজপত্র লাগে

১. পর্যটক ভিসা (Tourist Visa) জন্য যোগ্যতা: বৈধ পাসপোর্ট, পর্যাপ্ত অর্থ, এবং ভ্রমণের পরিকল্পনা।
২. ছাত্র ভিসা (Student Visa) জন্য যোগ্যতা : হাঙ্গেরির কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া হওয়ার যোগ্যতা।
৩. কর্মসংস্থান ভিসা (Work Visa) জন্য যোগ্যতা: হাঙ্গেরির কোনো কোম্পানি থেকে চাকরির অফার থাকা।

কাগজপত্র 

  • পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম
  • পাসপোর্টের কপি (কমপক্ষে ৬ মাসের বৈধতা থাকা)
  • সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • হাঙ্গেরিতে থাকার জায়গার বুকিং কনফার্মেশন
  • যাতায়াতের বিমানের টিকেট
  • ভ্রমণের স্বাস্থ্য বীমা
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট অথবা আর্থিক সামর্থ্য প্রমাণকারী দলিল
  • ছাত্র ভিসার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার
  • ছাত্র ভিসার জন্য টিউশন ফি পরিশোধের রসিদ
  • ছাত্র ভিসার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কর্মসংস্থানের চুক্তি
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য নিয়োগকর্তা কর্তৃক প্রয়োজনীয় অনুমোদনপত্র

আরও আর্টিকেলঃ ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে

কিভাবে হাঙ্গেরি ভিসা আবেদন করবেন

হাঙ্গেরি ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে হয়:

১. ভিসার ধরন নির্ধারণ করুন: প্রথমে আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি কোন ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করবেন (যেমন: পর্যটক, ছাত্র, কর্মসংস্থান ইত্যাদি)। এটি আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং হাঙ্গেরিতে থাকার সময়কাল নির্ভর করে।
২. আবেদন ফর্ম পূরণ করুন: হাঙ্গেরি ভিসার জন্য নির্দিষ্ট আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। এই ফর্মটি হাঙ্গেরির দূতাবাস বা কনস্যুলেটের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যেতে পারে। ফর্মে সঠিক তথ্য পূরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করুন।
৩. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করুন: আবেদন ফর্মের সাথে যে কাগজপত্র জমা দিতে হবে, তার মধ্যে সাধারণত অন্তর্ভুক্ত থাকে:

কাগজপত্র

  • বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাসের বৈধতা থাকা)
  • সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • যাতায়াতের বিমানের টিকেট
  • হাঙ্গেরিতে থাকার জায়গার বুকিং কনফার্মেশন
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণপত্র
  • স্বাস্থ্য বীমা
  • অন্যান্য প্রাসঙ্গিক কাগজপত্র (যেমন: ছাত্র ভিসার জন্য অফার লেটার, কর্মসংস্থান ভিসার জন্য কর্মসংস্থানের চুক্তি)

৪. ভিসা আবেদন ফি প্রদান করুন: ভিসার আবেদন ফি নির্দিষ্ট পরিমাণে দিতে হয়। এটি দূতাবাস বা কনস্যুলেটের অফিসে জমা দিতে হবে অথবা অনলাইন পেমেন্টের মাধ্যমে প্রদান করা যেতে পারে।
৫. আবেদন জমা দিন: হাঙ্গেরির জন্য ভিসার আবেদন সাধারণত নির্দিষ্ট দূতাবাস বা কনস্যুলেটের মাধ্যমে জমা দিতে হয়। আপনার আবেদন ফর্ম এবং কাগজপত্র জমা দেয়ার আগে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হতে পারে। দূতাবাস বা কনস্যুলেটের অফিসে নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থিত থাকুন এবং সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দিন।
৬. বায়োমেট্রিক ডেটা প্রদান করুন: বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভিসার জন্য আবেদন করার সময় আপনার বায়োমেট্রিক তথ্য (যেমন ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি) সংগ্রহ করা হবে।
৭. আবেদন প্রসেসিং এবং সিদ্ধান্ত: আবেদন জমা দেয়ার পর, দূতাবাস বা কনস্যুলেট আপনার আবেদনটি পর্যালোচনা করবে এবং প্রয়োজন হলে অতিরিক্ত তথ্য চাইতে পারে। ভিসা অনুমোদনের প্রক্রিয়া সাধারণত কয়েক সপ্তাহ সময় নিতে পারে। সিদ্ধান্ত সম্পর্কে আপনাকে জানানো হবে এবং ভিসা স্ট্যাম্প আপনার পাসপোর্টে লাগানো হবে।
৮. পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন: আপনার ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনাকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে দূতাবাস বা কনস্যুলেটে যেতে হবে বা কুরিয়ারের মাধ্যমে পাসপোর্ট পেতে পারেন।

এটি সাধারণত ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার সাধারণ ধাপ। তবে ভিসা প্রক্রিয়া এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে সঠিক এবং সর্বশেষ তথ্যের জন্য স্থানীয় হাঙ্গেরিয়ান দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

আরও দেখুনঃ মেডিকেল ছাড়া কোন দেশে যাওয়া যায়

হাঙ্গেরি পর্যটক ভিসা

হাঙ্গেরি ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক বিদেশি নাগরিকদের জন্য পর্যটক ভিসা প্রয়োজন হয়, যা সাধারণত স্বল্পমেয়াদী ভ্রমণের জন্য প্রদান করা হয়। এই ভিসার মাধ্যমে পর্যটকরা হাঙ্গেরিতে ৯০ দিন পর্যন্ত থাকতে পারেন এবং দেশটির সৌন্দর্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাস উপভোগ করতে পারেন।

ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে পর্যটকদের পাসপোর্ট, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, এবং নির্ধারিত ফি জমা দিতে হয়।এছাড়া, ভ্রমণের পরিকল্পনা, যেমন হোটেল বুকিং এবং রিটার্ন টিকিটের তথ্যও জমা দিতে হয়। আবেদন প্রক্রিয়ায় অনেক সময় আরও কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে, যেমন স্বাস্থ্য বীমা এবং পর্যাপ্ত অর্থের প্রমাণ, যা প্রমাণ করে যে ভ্রমণকালে তাদের অর্থনৈতিক সাপোর্ট রয়েছে।

হাঙ্গেরি পর্যটক ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত খুব বেশি জটিল নয়, তবে সব ডকুমেন্ট সঠিক এবং সম্পূর্ণভাবে জমা দিতে হবে। ভিসা প্রাপ্তির পর পর্যটকরা হাঙ্গেরির মনোমুগ্ধকর স্থাপনাগুলো দেখতে পারবেন, যেমন বুদাপেস্টের চমৎকার স্থাপত্য, দানিয়ুব নদীর প্রাকৃতিক দৃশ্য, এবং ঐতিহাসিক দুর্গগুলো।

পর্যটক ভিসা শুধুমাত্র পর্যটন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যায় এবং এর মাধ্যমে কাজ করা বা দীর্ঘমেয়াদী বসবাসের সুযোগ নেই। ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে পর্যটকদের হাঙ্গেরি ত্যাগ করতে হয়, এবং চাইলে তারা পরবর্তীতে আবারও ভ্রমণের জন্য নতুন ভিসার আবেদন করতে পারেন।

হাঙ্গেরি স্টুডেন্ট ভিসা

হাঙ্গেরিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে ইচ্ছুক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য স্টুডেন্ট ভিসা আবশ্যক। এই ভিসা পাওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রথমে একটি হাঙ্গেরির শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে এবং সেই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে একটি ভর্তি নিশ্চিতকরণ পত্র (অ্যাডমিশন লেটার) পেতে হবে।

ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে শিক্ষার্থীদের বেশ কিছু ডকুমেন্ট জমা দিতে হয়, যেমন পাসপোর্ট, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভর্তি নিশ্চিতকরণ পত্র, স্বাস্থ্য বীমা, এবং অর্থনৈতিক সাপোর্টের প্রমাণ। আবেদন প্রক্রিয়ার সময় শিক্ষার্থীদের আরও কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে, যেমন মেডিকেল সার্টিফিকেট এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।

স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার পর, শিক্ষার্থীরা হাঙ্গেরিতে অবস্থান করে তাদের পছন্দের বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। ভিসার মেয়াদ সাধারণত কোর্সের মেয়াদের উপর নির্ভর করে, তবে ভিসা মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে এটি নবায়ন করা যেতে পারে।

শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনার পাশাপাশি সীমিত সংখ্যক ঘণ্টা কাজ করার অনুমতি পেতে পারেন, যা তাদের জন্য একটি অতিরিক্ত আয়ের সুযোগ সৃষ্টি করে। হাঙ্গেরির বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উচ্চমানের শিক্ষা এবং সংস্কৃতি অভিজ্ঞতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা একটি সমৃদ্ধ শিক্ষাজীবন উপভোগ করতে পারে। ভিসার শর্তাবলী অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের অবশ্যই নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকতে হবে এবং কোর্সের প্রোগ্রাম অনুসরণ করতে হবে।

আরও দেখুনঃ IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

হাঙ্গেরিতে কাজ করতে ইচ্ছুক বিদেশি নাগরিকদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রয়োজন হয়, যা তাদেরকে সেখানে আইনত কাজ করার অনুমতি দেয়। এই ভিসা পাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয় একটি চাকরির প্রস্তাব পাওয়ার মাধ্যমে, যা হাঙ্গেরির নিয়োগকর্তার কাছ থেকে আসতে হয়।

সাধারণত নিয়োগকর্তাকে প্রমাণ করতে হয় যে স্থানীয় বা ইউরোপীয় ইউনিয়নের নাগরিকদের মধ্যে প্রয়োজনীয় দক্ষতার কর্মী পাওয়া যায়নি। নিয়োগকর্তার দায়িত্ব থাকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে কর্মীর জন্য ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন জমা দেওয়া এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশন প্রদান করা, যেমন প্রার্থীর পাসপোর্টের কপি, চুক্তিপত্র, এবং কাজের বিবরণ। হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য বয়স ১৮ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে হতে হবে।

ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার পর, কর্মীকে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়, যাতে হাঙ্গেরিতে প্রবেশ এবং অবস্থানের অনুমতি পাওয়া যায়। এই প্রক্রিয়াতে প্রার্থীর ক্রিমিনাল রেকর্ড, স্বাস্থ্য বীমা, এবং বসবাসের স্থানের তথ্য প্রয়োজন হয়।

সাধারণত ওয়ার্ক পারমিট নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মঞ্জুর করা হয় এবং মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে এটি নবায়ন করতে হয়। হাঙ্গেরিতে কাজ করার সময়, কর্মীকে অবশ্যই দেশের আইন মেনে চলতে হয় এবং ভিসার শর্তাবলী পূরণ করতে হয়। কাজের সময়সীমা এবং শর্তাবলী নিয়োগকর্তা এবং কর্মীর মধ্যে নির্ধারিত হয় এবং উভয় পক্ষকেই তাদের প্রতিশ্রুতি পালন করতে হয়।

আরও পড়ুনঃ মামলা থাকলে ও এখন বিদেশ যেতে পারবেন, নতুন নিয়ম জানুন

হাঙ্গেরি যেতে কত টাকা লাগে

হাঙ্গেরি ভ্রমণের জন্য ব্যয় বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে, যেমন ভ্রমণের ধরন, থাকার স্থান, খাদ্য এবং পরিবহন। বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যেতে সাধারণত বেশ কিছু খরচ হয়, যেমন বিমান টিকিট, ভিসা ফি, এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ।

বিমান টিকিটের জন্য সাধারণত ৫০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে, নির্ভর করে বিমানের শ্রেণী এবং বুকিং টাইমের উপর। ভিসা ফি সাধারণত ৬,০০০ থেকে ৮,০০০ টাকার মধ্যে হতে পারে। এছাড়া, স্বাস্থ্য বীমা এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ মিলিয়ে আরও কিছু খরচ হতে পারে।

হাঙ্গেরিতে থাকার খরচও বিভিন্ন হতে পারে। সাধারণ হোটেল বা হোস্টেলে থাকতে গেলে দৈনিক ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। যদি আপনি একটি অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিতে চান, তাহলে মাসিক ভাড়া ৫০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ টাকার মধ্যে হতে পারে, যা অবস্থান এবং অ্যাপার্টমেন্টের সুযোগ-সুবিধার উপর নির্ভর করে।

এছাড়া, খাদ্য ও পরিবহনের জন্যও কিছু খরচ থাকবে। সাধারণত দৈনিক খাবারের খরচ ১,০০০ থেকে ৩,০০০ টাকার মধ্যে হতে পারে, এবং পাবলিক ট্রান্সপোর্ট বা ক্যাব ব্যবহার করলে আরও কিছু খরচ যুক্ত হতে পারে।

আরও জানুনঃ সরকারিভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

উপসংহার

হাঙ্গেরি উচ্চশিক্ষা, পর্যটন এবং কর্মসংস্থানের জন্য একটি আদর্শ স্থান। এর উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং কাজের সুযোগ শিক্ষার্থী, পর্যটক এবং পেশাজীবীদের জন্য আকর্ষণীয় করে তুলেছে। সঠিক প্রয়োজনীয়তা ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করে, বাংলাদেশি নাগরিকরা সহজেই হাঙ্গেরিতে যেতে পারেন।

এজন্য যথাযথ পরিকল্পনা এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ করা গুরুত্বপূর্ণ। হাঙ্গেরিতে একটি নতুন যাত্রা শুরু করার জন্য প্রস্তুত হয়ে যান! আজকের আলোচনার বিষয় ছিল বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা। আশাকরি উপরিউক্ত আলোচনা থেকে আপনি উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ

আর ও পড়ুনঃ

DISCLAIMER

এই ব্লগ পোস্ট আর্টিকেল এবং আমাদের স্যোসাল মিডিয়া একাউন্ট এর তথ্য সম্পূর্ন নিরাপদ, যাচাই করা, বিভিন্ন মাধ্যমে থেকে রিসার্স করে সবার উপকারের জন্য নেওয়া হয়েছে। আমরা বন্ধ পরিকর আপনাদের কে নির্ভুল নিতে, তারপর ও যদি আপনাদের কোন অভিযোগ ও কোন বেপার জানার থাকে আমাদের কে মেইল করুন [email protected] ধন্যবাদ।

WhatsApp চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us
Telegram চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us
 Facebook Page এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us 
Quora তে আমাদের কে ফলো করুন- Follow Us
Pinterest এ আমাদের কে ফলো করুন- Follow Us
Twitter এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us
Web Stories এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us
TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন Follow Us

Author

  • Ruthy Musa

    আমি রুথি মুসা, Wikiofpro.com-এর একজন লেখক। আমি পাঠকদের তথ্য প্রদান এবং অনুপ্রাণিত করার জন্য সাধারণ বিষয়গুলি গভীরভাবে শেয়ার করি। আমার লক্ষ্য হল সঠিক তথ্য এবং ব্যাপক জ্ঞানের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করা, যাতে তারা আরও সাবলীল এবং সফলভাবে নিজেদের জীবন পরিচালনা করতে পারে।

    View all posts

Leave a Comment