How to go to Greece from Bangladesh!গ্রিস, প্রাচীন সভ্যতার গর্বিত অধিকারী, তার চমৎকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ ইতিহাস, এবং উচ্চ শিক্ষার সুযোগের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। অনেক শিক্ষার্থী, পর্যটক, এবং কর্মসংস্থান প্রত্যাশী ব্যক্তি গ্রিসকে তাদের গন্তব্য হিসেবে বেছে নেয়।
এই আর্টিকেলে, বাংলাদেশ থেকে গ্রিস যাওয়ার বিভিন্ন উপায় নিয়ে আলোচনা করা হবে, যেখানে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ, পর্যটক ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিটের তথ্য প্রদান করা হবে। তাহলে চলুন আলোচনা করা যাক বাংলাদেশ থেকে গ্রিস কিভাবে যাওয়া যায় সেই বিষয় নিয়ে।
How to go to Greece from Bangladesh
বাংলাদেশ থেকে গ্রিস যাওয়ার বিভিন্ন উপায় আছে। গ্রিস যেতে হলে আপনাকে কয়েকটা পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হবে। নিম্নে ধাপে ধাপে পদক্ষেপ গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
বাংলাদেশ থেকে গ্রিস যেতে কি কি যোগ্যতা এবং কাগজপত্র লাগে:
বাংলাদেশ থেকে গ্রিসে যেতে হলে ভ্রমণের উদ্দেশ্য অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের যোগ্যতা এবং কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। নিচে উচ্চ শিক্ষা, পর্যটন, এবং ওয়ার্ক পারমিটের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা ও কাগজপত্রের তালিকা দেওয়া হলো:
উচ্চ শিক্ষার জন্য যোগ্যতা:
- শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, বা স্নাতক ডিগ্রি (যা কোর্সের জন্য প্রয়োজন)।
- ভর্তি নিশ্চিতকরণ: গ্রিসের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা উচ্চ শিক্ষার প্রতিষ্ঠান থেকে ভর্তি নিশ্চিতকরণ পত্র।
- ভাষাগত দক্ষতা: কিছু ক্ষেত্রে, ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ (যেমন IELTS, TOEFL) প্রয়োজন হতে পারে।
পর্যটক হসাবে যোগ্যতা:
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য: গ্রিসে ভ্রমণের জন্য বৈধ উদ্দেশ্য থাকা আবশ্যক (যেমন পর্যটন, বন্ধু বা পরিবারের সাথে দেখা করা)।
- আর্থিক সামর্থ্য: পর্যটন সময়কালে খরচ বহন করার জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক সামর্থ্য থাকা।
ওয়ার্ক পারমিট হিসাবে যোগ্যতা:
- কাজের সুযোগ: গ্রিসে কাজ করার জন্য বৈধ কাজের সুযোগ এবং নিয়োগকর্তা থাকা আবশ্যক।
- শিক্ষাগত যোগ্যতা: কাজের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
- পাসপোর্ট: বৈধ পাসপোর্ট যার মেয়াদ অন্তত ৬ মাস বাকি থাকতে হবে।
- ভিসা আবেদন ফর্ম: স্টুডেন্ট ভিসার জন্য পূরণ করা আবেদন ফর্ম।
- প্রাপ্ত শিক্ষাগত সনদপত্র: যেমন মার্কশিট, সার্টিফিকেট ইত্যাদি।
- ভর্তি নিশ্চিতকরণ পত্র: বিশ্ববিদ্যালয় বা উচ্চ শিক্ষার প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত।
- আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণপত্র: ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা স্পন্সরশিপ লেটার।
- মেডিকেল ইনস্যুরেন্স: শিক্ষার সময়কালের জন্য প্রয়োজনীয় মেডিকেল বিমা।
- ভিসা ফি: স্টুডেন্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ফি জমা দেওয়া।
কাজের চুক্তি: নিয়োগকর্তার সাথে করা চুক্তির কপি। যারা কর্মসংস্থানের জন্য যেতে চাই তাদের কাজের চুক্তি প্রয়োজন।
বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার নিয়ম (কত টাকা লাগে,ভিসা আবেদন, বেতন কত)
কিভাবে গ্রিস ভিসা আবেদন করবেন
বাংলাদেশ থেকে গ্রিস ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে নির্দিষ্ট কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে। আপনি যেই ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করছেন তার উপর ভিত্তি করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং প্রক্রিয়া কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। তবে সাধারণভাবে গ্রিস ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিচে তুলে ধরা হলো:
১. ভিসার ধরণ নির্বাচন
প্রথমে আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি কোন ধরণের ভিসার জন্য আবেদন করতে চান। সাধারণত, গ্রিসে যাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত ভিসা ধরণগুলো পাওয়া যায়:
- শিক্ষা ভিসা: গ্রিসে উচ্চ শিক্ষার জন্য।
- পর্যটক ভিসা: গ্রিস ভ্রমণের জন্য।
- ওয়ার্ক পারমিট: গ্রিসে কাজ করার জন্য।
- ব্যবসায়িক ভিসা: ব্যবসার উদ্দেশ্যে গ্রিসে ভ্রমণের জন্য।
২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ
প্রতিটি ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হয়। নিচে কিছু সাধারণ কাগজপত্রের তালিকা দেওয়া হলো:
- ভিসা আবেদন ফর্ম: সঠিকভাবে পূরণ করা ভিসা আবেদন ফর্ম।
- পাসপোর্ট: বৈধ পাসপোর্ট যার মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস বাকি থাকতে হবে এবং পাসপোর্টে অন্তত দুটি খালি পৃষ্ঠা থাকতে হবে।
- ফটো: নির্দিষ্ট মাপের পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
- ভ্রমণ বিমা: শেঙ্গেন এলাকার জন্য বৈধ ভ্রমণ বিমা।
- আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণপত্র: ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা অন্য কোনো প্রমাণপত্র যা দেখায় যে আপনার ভ্রমণের সময়কালে পর্যাপ্ত আর্থিক সামর্থ্য রয়েছে।
- ভ্রমণ পরিকল্পনা: রিটার্ন টিকিট এবং হোটেল বুকিংয়ের প্রমাণপত্র।
- আবেদন ফি: ভিসার জন্য প্রযোজ্য আবেদন ফি।
৩. ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ
গ্রিস ভিসার জন্য আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। ফর্মটি সাধারণত ইংরেজি বা গ্রিক ভাষায় পূরণ করতে হবে এবং এতে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, ভ্রমণের উদ্দেশ্য, এবং ভ্রমণের সময়কাল সম্পর্কিত তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৪. দূতাবাস বা ভিসা আবেদন কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ
আপনার নিকটস্থ গ্রিস দূতাবাস বা ভিসা আবেদন কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করুন এবং একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট ঠিক করুন।
৫. ভিসা আবেদন জমা দেওয়া
নির্ধারিত সময়ে দূতাবাস বা ভিসা আবেদন কেন্দ্রে গিয়ে আপনার আবেদন জমা দিন।
- আবেদন জমা দেওয়ার সময় আপনার আঙুলের ছাপ এবং ফটো নেওয়া হবে।
- প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র জমা দিন এবং আবেদন ফি পরিশোধ করুন।
৬. ইন্টারভিউ (যদি প্রয়োজন হয়)
কিছু ক্ষেত্রে, দূতাবাসের কনস্যুলার অফিসার আপনার ভিসা ইন্টারভিউয়ের জন্য ডেকেও নিতে পারেন। ইন্টারভিউয়ে আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য, ভ্রমণ পরিকল্পনা, এবং আর্থিক সামর্থ্য সম্পর্কে জানতে চাওয়া হতে পারে।
৭. ভিসা প্রক্রিয়া এবং অনুমোদন
আপনার ভিসা আবেদন প্রক্রিয়াকরণে সাধারণত ১৫ থেকে ৩০ কার্যদিবস সময় লাগে।
- আবেদন সফল হলে, আপনার পাসপোর্টে ভিসা স্ট্যাম্প করা হবে।
- ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যান হলে, আপনাকে কারণ জানিয়ে দেওয়া হবে এবং প্রয়োজন হলে আপনি আপিল করতে পারবেন।
৮. ভিসা গ্রহণ এবং ভ্রমণের প্রস্তুতি
ভিসা প্রাপ্তির পর আপনি আপনার ভ্রমণের প্রস্তুতি নিতে পারেন। ভিসার শর্তাবলী, যেমন ভ্রমণের সময়কাল এবং অন্যান্য নির্দেশনা মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গ্রিসে স্টুডেন্ট ভিসা
গ্রিসে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য স্টুডেন্ট ভিসা প্রয়োজন হয়, যা পেতে হলে আপনাকে প্রথমে গ্রিসের কোনো স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে। ভর্তি হওয়ার পর, সেই প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আপনাকে একটি স্বীকৃতির চিঠি দেওয়া হবে, যা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করার সময় জমা দিতে হবে। এছাড়া, ভিসা আবেদনপত্র, পাসপোর্ট, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, আগের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র, এবং ব্যাংক স্টেটমেন্টের মতো কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। ব্যাংক স্টেটমেন্টে দেখাতে হবে যে আপনার কাছে পর্যাপ্ত অর্থ রয়েছে যা আপনার শিক্ষা এবং জীবিকা নির্বাহের জন্য যথেষ্ট।
গ্রিসের স্টুডেন্ট ভিসা সাধারণত আপনার কোর্সের মেয়াদ অনুযায়ী দেওয়া হয় এবং এই ভিসা নবায়নযোগ্য। ভিসা পাওয়ার পর, আপনি গ্রিসে গিয়ে আপনার পছন্দের কোর্সে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। ভিসার মেয়াদকাল চলাকালীন সময়ে, আপনি গ্রিসে বৈধভাবে অবস্থান করতে পারবেন এবং নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে পার্ট-টাইম কাজেরও সুযোগ পেতে পারেন। তবে, স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে গ্রিসে যাওয়ার পর আপনাকে স্থানীয় ইমিগ্রেশন অফিসে গিয়ে নিবন্ধন করতে হবে, যা গ্রিসে আপনার বৈধ অবস্থান নিশ্চিত করবে।
গ্রিস পর্যটক ভিসা
গ্রিসে ভ্রমণের জন্য পর্যটক ভিসা পেতে হলে আপনাকে প্রথমে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করতে হবে। এর মধ্যে আপনার পাসপোর্ট, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, ভ্রমণ পরিকল্পনা, হোটেল বুকিংয়ের প্রমাণ, বিমানের টিকেট, এবং ব্যাংক স্টেটমেন্ট অন্তর্ভুক্ত। ব্যাংক স্টেটমেন্টে দেখাতে হবে যে আপনার কাছে পর্যাপ্ত অর্থ রয়েছে যা আপনার ভ্রমণকালীন খরচ মেটাতে সক্ষম। এছাড়া, ভিসা আবেদনপত্রটি পূরণ করে সেটি জমা দিতে হবে গ্রিসের দূতাবাসে বা ভিসা সেন্টারে।
ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় সময় লাগে সাধারণত ১৫ থেকে ২০ কার্যদিবস। ভিসা প্রাপ্তির পর, আপনি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য গ্রিসে প্রবেশ এবং অবস্থান করতে পারবেন। সাধারণত, এই ভিসা ৯০ দিনের জন্য বৈধ থাকে। গ্রিসে পৌঁছানোর পর আপনি সেই দেশের মনোরম প্রকৃতি, প্রাচীন ইতিহাস, এবং বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্রগুলি ঘুরে দেখতে পারবেন। গ্রিস পর্যটক ভিসা আপনাকে শুধুমাত্র ভ্রমণ এবং দর্শনীয় স্থানগুলো উপভোগ করার সুযোগ দেবে, তবে এই ভিসায় কাজ করার অনুমতি নেই।
গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
গ্রিসে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে হলে প্রথমে আপনাকে গ্রিসে একটি চাকরি পেতে হবে এবং সেই চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানকে আপনার পক্ষে আবেদন করতে হবে। গ্রিস সরকার সাধারণত সেই ব্যক্তিদের ওয়ার্ক পারমিট প্রদান করে যারা গ্রিসে বিশেষায়িত দক্ষতা নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী এবং গ্রিসের শ্রমবাজারে সেসব দক্ষতার প্রয়োজন রয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় প্রথমে চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানকে প্রমাণ করতে হয় যে তারা স্থানীয়ভাবে এই পদের জন্য উপযুক্ত প্রার্থী খুঁজে পায়নি। এরপর আপনার চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান আপনার হয়ে গ্রিসের ইমিগ্রেশন অফিসে ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন করবে।
ওয়ার্ক পারমিট প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে, আপনাকে সেই পারমিট নিয়ে গ্রিসের কনস্যুলেটে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এই ভিসা সাধারণত এক বছর পর্যন্ত বৈধ থাকে, যা পরে নবায়নযোগ্য। ভিসা পাওয়ার পর আপনি গ্রিসে প্রবেশ করতে পারবেন এবং সেখানে কাজ শুরু করতে পারবেন। তবে, গ্রিসের ওয়ার্ক পারমিট প্রক্রিয়া কিছুটা সময়সাপেক্ষ এবং এতে নির্দিষ্ট নিয়মকানুন মানা বাধ্যতামূলক। এছাড়া, আপনার কাজের মেয়াদ শেষে সেই ওয়ার্ক পারমিটের মেয়াদও শেষ হয়ে যাবে, তাই এটি নিয়মিতভাবে নবায়ন করতে হবে।
বাংলাদেশ থেকে গ্রিস যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশ থেকে গ্রিসে ভ্রমণের জন্য কত টাকা লাগবে তা নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর। যেমন, বিমানের টিকেট, ভিসা ফি, থাকার খরচ, এবং দৈনন্দিন খরচের উপর। সাধারণত, বিমানের টিকেটের দাম নির্ভর করে আপনি কতদিন আগে টিকেট কিনছেন, কোন এয়ারলাইনসের সাথে ভ্রমণ করছেন, এবং কোন ঋতুতে ভ্রমণ করছেন তার উপর। ভিসার জন্য খরচ হয় ভিসার ধরণ অনুযায়ী, যেখানে সাধারণত পর্যটক ভিসার জন্য খরচ হয়ে থাকে ৬০ থেকে ১০০ ইউরো।
থাকার খরচের ক্ষেত্রে, গ্রিসে হোটেল বা থাকার স্থানগুলোর মূল্য মানের ওপর নির্ভর করে। সেখানে সাশ্রয়ী হোটেল থেকে শুরু করে বিলাসবহুল হোটেল পর্যন্ত বিভিন্ন ধরণের অপশন রয়েছে। দৈনন্দিন খরচের মধ্যে খাবার, যাতায়াত, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র অন্তর্ভুক্ত থাকে। গ্রিসে সাশ্রয়ীভাবে থাকার জন্য দৈনিক খরচ প্রায় ৫০ থেকে ১০০ ইউরোর মধ্যে হতে পারে। অতএব, মোট খরচ নির্ভর করবে আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনা এবং সেখানে থাকার সময়কালের উপর।
উপসংহার
গ্রিসে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশি নাগরিকদের বিভিন্ন ভিসা প্রয়োজন হয়, যা নির্ভর করে তাদের ভ্রমণের উদ্দেশ্যের উপর। উচ্চ শিক্ষা, পর্যটন, বা কর্মসংস্থান—যে কোনো উদ্দেশ্যেই গ্রিস একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য হতে পারে।
এই আর্টিকেলে বর্ণিত ধাপগুলি অনুসরণ করে আপনি সহজেই গ্রিসে যাওয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেন। আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনায় সহায়ক হবে। আজকের আলোচনার বিষয় বাংলাদেশ থেকে গ্রিস কিভাবে যাওয়া যায় এই বিষয়ে উপরিউক্ত আলোচনা করা হয়েছে। আশাকরি উপরিউক্ত আলোচনা থেকে আপনি উপকৃত হবেন।
আর ও পড়ুনঃ
- বাংলাদেশ থেকে ফিনল্যান্ড যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে আইসল্যান্ড যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে ডেনমার্ক যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে এস্তোনিয়া ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়
- বাংলাদেশ থেকে ফিনল্যান্ড যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে বেলজিয়াম যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে এস্তোনিয়া ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়
- বাংলাদেশ থেকে আইসল্যান্ড যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে ডেনমার্ক যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে লাটভিয়া যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে বেলজিয়াম যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে এস্তোনিয়া ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়
- বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে
- বাংলাদেশ থেকে লিথুনিয়া যাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে সুইডেন যাওয়ার উপায়