মামলা থাকলে কি পাসপোর্ট করা যায় কিনা? বিস্তারিত সঠিক তথ্য জানুন !

পাসপোর্ট হলো একজন ব্যক্তির আন্তর্জাতিক পরিচয়পত্র। এটি একটি সরকারি নথি যা একজন ব্যক্তিকে তার দেশের নাগরিক হিসেবে চিহ্নিত করে এবং তাকে বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করার অনুমতি দেয়। পাসপোর্ট ছাড়া কোন ব্যক্তি আন্তর্জাতিকভাবে ভ্রমণ করতে পারবে না।

 বাংলাদেশে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া সরকার কর্তৃক নির্ধারিত। আবেদনকারীকে নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করে নির্ধারিত কাগজপত্র জমা দিতে হয়। 

এই কাগজপত্রের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন, জাতীয় পরিচয়পত্র, দুটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। ফৌজদারি মামলা থাকলে পাসপোর্ট পাওয়া অনেকের কাছেই একটি জটিল বিষয়। 

সাধারণত ফৌজদারি মামলায় জড়িত ব্যক্তিকে পাসপোর্ট দেওয়া হয় না। কারণ মামলার প্রকৃতি অনুযায়ী আদালত বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিবেচনা করে যে সেই ব্যক্তি দেশ ত্যাগ করে পলাতক হতে পারে। 

আজকের পোস্টে আমরা মামলা থাকলে কি পাসপোর্ট করা যায়? এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

মামলা থাকলে কি পাসপোর্ট করা যায় কিনা?

মামলা থাকলে পাসপোর্ট করা যায় কিনা, সেটা মামলার ধরন, মামলার পর্যায় এবং অন্যান্য কারণের উপর নির্ভর করে।

সাধারণত, ফৌজদারি মামলা থাকলে পাসপোর্ট পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ, পাসপোর্ট হলো একজন ব্যক্তির পরিচয়ের প্রমাণ এবং যদি কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের অভিযোগ থাকে, তাহলে তার দেশ ত্যাগ করার সম্ভাবনা থাকে।

কিন্তু, কিছু ক্ষেত্রে, মামলা থাকা সত্ত্বেও পাসপোর্ট পাওয়া সম্ভব। যেমন:

  • মামলাটি খালাস হয়ে গেছে: যদি মামলাটি খালাস হয়ে যায়, তাহলে সাধারণত পাসপোর্ট পাওয়ার ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হয় না।
  • জামিনে আছেন: যদি আপনি জামিনে থাকেন এবং আদালতের অনুমতি থাকে, তাহলে আপনি পাসপোর্ট পেতে পারেন।
  • মামলাটি গুরুতর নয়: যদি মামলাটি খুব গুরুতর না হয়, তাহলেও আপনি পাসপোর্ট পেতে পারেন।

পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য কী করণীয়:

  • আইনজীবীর পরামর্শ নিন: একজন অভিজ্ঞ আইনজীবী আপনাকে এই বিষয়ে সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন।
  • পাসপোর্ট অফিসের সাথে যোগাযোগ করুন: পাসপোর্ট অফিস থেকে আপনি বিস্তারিত তথ্য পাবেন।
  • আদালতের অনুমতি নিন: যদি আপনি জামিনে থাকেন, তাহলে আদালতের অনুমতি ছাড়া পাসপোর্ট পাওয়া সম্ভব নয়।

মনে রাখবেন:

  • প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিস্থিতি আলাদা হতে পারে।
  • পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং প্রক্রিয়া পাসপোর্ট অফিসের ওয়েবসাইটে বা সরাসরি পাসপোর্ট অফিস থেকে জানা যাবে।

‘বিশেষ দ্রষ্টব্য’ এই তথ্যটি শুধুমাত্র সাধারণ ধারণা দেওয়ার জন্য। কোনো আইনি পরামর্শের বিকল্প হিসেবে এটি ব্যবহার করা উচিত নয়। সঠিক তথ্যের জন্য একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিন।

আরও পড়ুনঃ মামলা থাকলে ও এখন বিদেশ যেতে পারবেন, নতুন নিয়ম জানুন

মাদক মামলা থাকলে পাসপোর্ট করা?

সাধারণত, মাদক মামলা থাকলে পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। কারণ, মাদক সম্পর্কিত অপরাধকে গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং এটি অনেক দেশের ভিসা নীতির বিরোধী।

ফৌজদারি মামলা থাকলে পাসপোর্ট করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ নয়। তবে মামলার ধরন, মামলার বর্তমান অবস্থা এবং অন্যান্য কারণ বিবেচনা করে পাসপোর্ট ইস্যু করা হয়। সাধারণত গুরুতর অপরাধের মামলা থাকলে পাসপোর্ট পাওয়া কঠিন হতে পারে।

পাসপোর্ট কর্তৃপক্ষ মামলার বিষয়বস্তু এবং আবেদনকারীর ব্যক্তিগত তথ্য যাচাই করে পাসপোর্ট ইস্যুর সিদ্ধান্ত নেয়। তাই মামলা থাকলে পাসপোর্ট পাওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করুন বা আইনজীবীর পরামর্শ নিন।

মাদক মামলা থাকলে পাসপোর্ট করা কিছু নিয়ম জেনে নিন

  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স: পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার সময় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক। মাদক মামলা থাকলে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পাওয়া কঠিন হতে পারে।
  • দেশের ভিসা নীতি: অনেক দেশ মাদক সম্পর্কিত অপরাধের ইতিহাস থাকা ব্যক্তিকে ভিসা প্রদান করে না।
  • দেশের নিরাপত্তা: দেশের নিরাপত্তার কারণে মাদক মামলা থাকা ব্যক্তিকে পাসপোর্ট না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।

ফৌজদারী মামলা থেকে নিষ্পত্তি পাওয়ার উপায়

ফৌজদারি মামলা মানে হল কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের করা অভিযোগ। এই অভিযোগের গুরুত্ব এবং প্রকৃতির উপর নির্ভর করে পাসপোর্ট আবেদনের ফলাফল নির্ধারিত হয়।

সাধারণত গুরুতর অপরাধের মামলায় জড়িত ব্যক্তির পাসপোর্ট পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ রাষ্ট্রের দৃষ্টিতে এই ব্যক্তি পলাতক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অন্যান্য মামলার ক্ষেত্রে পাসপোর্ট পাওয়া গেলেও অনেক জটিলতা থাকে।

ফৌজদারী মামলা থেকে নিষ্পত্তি পাওয়ার জন্য আপনি কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে পারেন। নিচে সেগুলো দেওয়া হলো।

১. আইনজীবীর সাহায্য নিন

একটি ফৌজদারী মামলা খুব জটিল হতে পারে। তাই একজন অভিজ্ঞ আইনজীবী আপনার জন্য সেরা উপদেষ্টা হতে পারেন। তিনি আপনাকে আইনি প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানাবেন এবং আপনার পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করবেন।

২. জামিন

অনেক ক্ষেত্রে আদালত আসামিকে জামিনে মুক্তি দেয়। জামিন হল একটি নিশ্চয়তা যে আপনি আদালতে হাজির হবেন।

৩. তদন্ত

তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার তদন্ত করবেন এবং প্রমাণ সংগ্রহ করবেন। এক্ষেত্রে আপনার আইনজীবী তদন্তের প্রতিটি ধাপে আপনাকে সহায়তা করতে পারেন।

৪. বিচার

যদি তদন্তের পরে আপনার বিরুদ্ধে যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় তাহলে মামলা বিচারের জন্য আদালতে যাবে। বিচারে আপনার আইনজীবী আপনার পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করবেন। যদি আপনি অপরাধী না হোন তাহলে আপনাকে মুক্তি দেওয়া হবে।

৫. আপিল

যদি আপনি নিম্ন আদালতের রায়ে সন্তুষ্ট না হন তাহলে আপনি উচ্চ আদালতে আপিল করতে পারেন।

পাসপোর্ট আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার সময় কিছু নির্দিষ্ট কাগজপত্র জমা দিতে হয়। এই কাগজপত্রগুলো সাধারণত নিম্নলিখিত হতে পারে:

  • জন্ম নিবন্ধন সনদ: জন্ম নিবন্ধন সনদ হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র। এটি আপনার নাগরিকত্ব প্রমাণ করে।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ: আপনার শেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ জমা দিতে হবে।
  • বর্তমান ঠিকানার প্রমাণ: বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, টেলিফোন বিল ইত্যাদি বর্তমান ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
  • পুরাতন পাসপোর্ট (যদি থাকে): যদি আপনার পুরাতন পাসপোর্ট থাকে তাহলে তা জমা দিতে হবে।
  • পাসপোর্ট আবেদন ফরম: পাসপোর্ট অফিস থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করে পূরণ করতে হবে। এরপর তা জমা দিতে হবে।
  • দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি: নির্দিষ্ট মাপের দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি জমা দিতে হবে।
  • ফি: পাসপোর্টের জন্য নির্ধারিত ফি জমা দিতে হবে।

বিঃদ্রঃ: পাসপোর্ট আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হতে পারে। তাই আবেদনের পূর্বে পাসপোর্ট অফিস থেকে সর্বশেষ তথ্য নেওয়া উচিত।

আরও দেখুনঃ IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

পুলিশ ভেরিফিকেশন

পাসপোর্ট আবেদনের পর পুলিশ ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়। পুলিশ আপনার দেওয়া তথ্যের সত্যতা যাচাই করে। এই প্রক্রিয়ায় পুলিশ আপনার বর্তমান ঠিকানায় এসে আপনার পরিচয় যাচাই করবে।

পাসপোর্ট অফিসে আবেদন

পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে আপনাকে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আবেদন করতে হবে। আবেদনের সময় আপনাকে সব ধরনের কাগজপত্র জমা দিতে হবে এবং আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।

পাসপোর্ট প্রাপ্তি

পাসপোর্ট অফিস আপনার আবেদন যাচাই করে এবং সবকিছু ঠিক থাকলে আপনার পাসপোর্ট তৈরি করে। নির্দিষ্ট সময়ের পর আপনি পাসপোর্ট অফিস থেকে আপনার পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।

বিঃদ্রঃ: পাসপোর্ট প্রাপ্তির সময়কাল বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। তাই কখনো সময় বেশি বা কম লাগতে পারে।

বাংলাদেশের পাসপোর্ট আইন এবং সংশ্লিষ্ট বিধিমালা

বাংলাদেশে পাসপোর্ট ইস্যু সংক্রান্ত বিষয়গুলো বাংলাদেশ পাসপোর্ট আইন এবং এর অধীনে প্রণীত বিধিমালা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। 

এই আইন অনুযায়ী কোন ব্যক্তি যদি কোন ফৌজদারি মামলায় জড়িত থাকে তাহলে তার পাসপোর্ট ইস্যু বা নবায়ন করার ক্ষেত্রে কিছু বাধা সৃষ্টি হতে পারে।

আদালতের আদেশ

আদালতের আদেশ পাসপোর্ট ইস্যু বা নবায়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যদি কোন আদালত কোন ব্যক্তিকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করে তাহলে সে ব্যক্তি পাসপোর্ট পেতে পারবে না। আবার যদি কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি থাকে তাহলেও তার পাসপোর্ট ইস্যু করা হবে না।

আইনজীবীর পরামর্শের গুরুত্ব

মামলা থাকলে পাসপোর্ট করার বিষয়টি বেশ জটিল হতে পারে। এই ক্ষেত্রে একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আইনজীবী আপনাকে আপনার মামলার বর্তমান অবস্থা আদালতের আদেশ এবং পাসপোর্ট আইন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেবেন। এছাড়াও আইনজীবী আপনাকে পাসপোর্ট আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পর্কেও সহায়তা করতে পারবেন।

আরও আর্টিকেলঃ ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে

বিশেষ পরিস্থিতিতে মামলা থাকা অবস্থায় পাসপোর্ট

সাধারণত মামলা থাকলে পাসপোর্ট পাওয়া কঠিন হলেও কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে আদালত বা পাসপোর্ট কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে কিছুটা নমনীয়তা দেখাতে পারে। আসুন এই বিশেষ পরিস্থিতিগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করি:

১. জামিনে থাকা ব্যক্তি

যখন কোন ব্যক্তি ফৌজদারি মামলায় জামিনে মুক্ত থাকেন তখন তিনি পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারেন। তবে এই ক্ষেত্রে আদালতের অনুমতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আদালত যদি বিশ্বাস করেন যে আসামি দেশত্যাগ করবেন না এবং তদন্তে বাংলাদেশে উপস্থিত থাকবেন তাহলে তিনি পাসপোর্ট পেতে পারেন। আদালত সাধারণত আসামিকে নির্দিষ্ট কিছু শর্তে জামিন দেন যেমন- নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দেশে ফিরে আসা, পাসপোর্ট জমা দেওয়া ইত্যাদি।

২. বিদেশে অধ্যয়ন বা চিকিৎসার জন্য পাসপোর্ট

যদি কোন ব্যক্তির বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জন বা চিকিৎসা করার প্রয়োজন হয় তাহলে তিনি মানবিক কারণ দেখিয়ে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারেন। এই ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে তার অধ্যয়ন বা চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র পেশ করতে হবে। আদালত যদি বিশ্বাস করেন যে আবেদনকারী আসলে বিদেশে অধ্যয়ন বা চিকিৎসার জন্য যাবেন এবং দেশে ফিরে আসবেন তাহলে তিনি পাসপোর্ট পেতে পারেন।

আরও জানুনঃ সরকারিভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

আমাদের শেষ কথা

মামলা থাকলে পাসপোর্ট পাওয়া সম্ভব তবে তা মামলার প্রকৃতি, গুরুত্ব এবং অন্যান্য কারণের উপর নির্ভর করে। সুতরাং যদি আপনার বিরুদ্ধে কোনো মামলা থাকে এবং আপনি পাসপোর্ট করতে চান তাহলে একজন আইনজীবীর সাহায্য নেওয়া উচিত।

আইনজীবী আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিয়ে আপনার সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করবেন।আমাদের আজকের আলোচনা এই পর্যন্তই। এছাড়া আপনার এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন।

আর ও পড়ুনঃ

DISCLAIMER

এই ব্লগ পোস্ট আর্টিকেল এবং আমাদের স্যোসাল মিডিয়া একাউন্ট এর তথ্য সম্পূর্ন নিরাপদ, যাচাই করা, বিভিন্ন মাধ্যমে থেকে রিসার্স করে সবার উপকারের জন্য নেওয়া হয়েছে। আমরা বন্ধ পরিকর আপনাদের কে নির্ভুল নিতে, তারপর ও যদি আপনাদের কোন অভিযোগ ও কোন বেপার জানার থাকে আমাদের কে মেইল করুন [email protected] ধন্যবাদ।

WhatsApp চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us
Telegram চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us
 Facebook Page এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us 
Quora তে আমাদের কে ফলো করুন- Follow Us
Pinterest এ আমাদের কে ফলো করুন- Follow Us
Twitter এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us
Web Stories এ আমাদের কে ফলো করুন Follow Us
TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন Follow Us

Author

  • Ruthy Musa

    আমি রুথি মুসা, Wikiofpro.com-এর একজন লেখক। আমি পাঠকদের তথ্য প্রদান এবং অনুপ্রাণিত করার জন্য সাধারণ বিষয়গুলি গভীরভাবে শেয়ার করি। আমার লক্ষ্য হল সঠিক তথ্য এবং ব্যাপক জ্ঞানের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করা, যাতে তারা আরও সাবলীল এবং সফলভাবে নিজেদের জীবন পরিচালনা করতে পারে।

    View all posts

Leave a Comment