বাংলাদেশে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং একটি জনপ্রিয় পেশা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এর মূল কারণ হলো এটি ঘরে বসেই করা সম্ভব এবং তুলনামূলকভাবে অন্যান্য পেশার চেয়ে আয়ও বেশি।
অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লক্ষাধিক টাকা উপার্জন করছেন, যদিও সেই পর্যায়ে পৌঁছাতে তাদেরকে অনেক সময় ও শ্রম ব্যয় করতে হয়েছে।
তবে এমন কিছু সহজ উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে অনলাইনে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব, যা তুলনামূলকভাবে কম পরিশ্রম ও সময়ের দাবি রাখে।
এখানে কয়েকটি সহজ উপায়ে টাকা আয়ের ধারণা তুলে ধরছি। চলুন তাহলে আলোচনা করা যাক মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়!
মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় নিয়ে নিচে আমরা কয়েকটি ভাল ও মানসম্পন্ন উপায় তুলে ধরেছি, কেউ যদি সঠিক ভাবে যে কোনে একটা ক্যাটাগরিতে ও ভাল ভাবে কাজ করতে পারে,
আশা করি যায় মাসে ২০ হাজার টাকা সহজে সে ইনকাম করতে পারবে। চলুন দেখে নিই নিচে দেওয়া কিভাবে মাসে বিশ হাজার টাকা আয় করার উপায় গুলো
কন্টেন্ট রাইটিং
মাসে ২০ হাজার টাকা আয়ের ক্ষেত্রে প্রথমে কনটেন্ট রাইটিংকে বিবেচনা করা হয়েছে।
এর কারণ, অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে কনটেন্ট রাইটিংয়ের মাধ্যমে আয় করতে বিশেষ অভিজ্ঞতার দরকার হয় না।
কেবল সৃজনশীলতা ও আর্টিকেল লেখার সঠিক নিয়ম জানা থাকলেই এই কাজে সফল হওয়া সম্ভব।
আরও পড়ুন: চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায়
কনটেন্ট রাইটিং করে প্রতিমাসে ২০ হাজার টাকা আয় করা উপায়
কন্টেন্ট রাইটিং করে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করা বেশ সহজ হতে পারে, বিশেষ করে বর্তমান বাজারে এর চাহিদা অনেক।
অনেক ওয়েবসাইটের মালিক তাদের সাইটে নিয়মিত নতুন আর্টিকেল প্রকাশ করতে চান, তাই তারা ফ্রিল্যান্সিং সাইট এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলা কনটেন্ট রাইটারের খোঁজ করেন।
যদি আপনি বাংলা আর্টিকেল লেখায় দক্ষ হন, তাহলে সহজেই বাংলাদেশের বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কনটেন্ট রাইটিংয়ের কাজ খুঁজে পাবেন।
সাধারণত প্রতিটি কনটেন্ট লেখার জন্য ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়।
যদি মাসে ৫০টি কনটেন্ট লিখতে পারেন এবং প্রতিটির জন্য ৪০০ টাকা করে পান, তাহলে ৫০ x ৪০০ = ২০,০০০ টাকা আয় করা সম্ভব।
আরও পড়ুন: সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সাইট
ব্লগিং
মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করতে চাইলে ব্লগিং হতে পারে একটি ভালো বিকল্প।
ব্লগিং একটি সৃজনশীল এবং লাভজনক পেশা, এবং সঠিকভাবে এটি করতে পারলে মাসে লাখ টাকা আয় করাও সম্ভব।
কিভাবে ব্লগিং করে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করবেন?
ব্লগিং বলতে বোঝায় নিজের ওয়েবসাইটে নিয়মিত লেখালেখি করা। এটি কনটেন্ট রাইটিংয়ের মতো হলেও পার্থক্য হলো, আপনি এখানে অন্যের জন্য নয়, নিজের ব্লগের জন্য লেখেন।
শুরুতে একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে ব্লগ তৈরি করে সেখানে নিয়মিত আর্টিকেল প্রকাশ করতে হবে।
ব্লগিং থেকে আয়ের জন্য কিছু সময় ও প্রচেষ্টা দরকার। কারণ, ব্লগে নিয়মিত কনটেন্ট প্রকাশ, সেগুলোর এসইও অপটিমাইজেশন, ভিজিটর আনা, এবং বিজ্ঞাপন প্রোগ্রামে যোগ দেওয়া—এই প্রক্রিয়াগুলোর জন্য ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে।
যদি আপনি ধারাবাহিকভাবে অন্তত ৬ মাস কাজ চালিয়ে যেতে পারেন, তাহলে ব্লগ থেকে উপার্জন শুরু করা সম্ভব হবে।
আরও দেখুৃন: কোটি টাকা আয় করার উপায়
এসইও এক্সপার্ট
বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে এসইও এক্সপার্টদের চাহিদা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হলো এমন একটি কৌশল যার মাধ্যমে ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনে র্যাঙ্ক করানো হয়।
বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার ওয়েবসাইট রয়েছে, এবং এদের মালিকরা গুগলে তাদের সাইটকে র্যাঙ্ক করানোর জন্য এসইও এক্সপার্টদের নিয়োগ করে।
বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের অনেক ফ্রিল্যান্সাররা এই কাজটি করে আসছেন, যা বাংলাদেশি হিসেবে এসইওতে ক্যারিয়ার গড়ার ভালো সুযোগ তৈরি করেছে।
বাংলাদেশে একজন নতুন এসইও এক্সপার্ট সাধারণত মাসে ২০-৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন। তবে এ ক্ষেত্রে সঠিক গাইডলাইন ও দক্ষতার জন্য একটি ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করা গুরুত্বপূর্ণ।
আরও দেখুৃন: ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়
ফ্রিল্যান্সিং
বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে একটি জনপ্রিয় পেশা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
অনেকেই বিভিন্ন আইটি সেন্টার থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখে নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করছেন এবং সেই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে ভালো পরিমাণ আয় করছেন।
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য প্রথমে কোন কাজের চাহিদা বেশি তা নির্ধারণ করা প্রয়োজন এবং সেই কাজটিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
এরপর পছন্দসই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস বেছে নিয়ে সেখানে কাজ শুরু করা যায়।
যদি সঠিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা যায়, তবে প্রথম মাস থেকেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। সময়ের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বাড়লে আয়ও দ্বিগুণ হতে পারে।
আরও দেখুৃন: ইনস্টাগ্রাম থেকে টাকা আয় করার উপায়
ভিডিও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর
বর্তমানে মানুষ ভিডিও কন্টেন্ট দেখতে বেশি আগ্রহী, ফলে অন্যান্য ধরনের কন্টেন্টের চেয়ে ভিডিও কন্টেন্টের জন্য বেশি অডিয়েন্স পাওয়া যায়।
মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করতে চাইলে ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করা একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।
তৈরি করা ভিডিওগুলো ফেসবুক বা ইউটিউবে আপলোড করে সহজেই আয়ের পথ তৈরি করা সম্ভব।
গবেষণায় দেখা গেছে, দর্শকরা এখন লম্বা ভিডিওর চেয়ে ছোট ভিডিও বেশি পছন্দ করে।
এই কারণে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শর্ট ভিডিও দেখার অপশন চালু করা হয়েছে, যা ভিডিও কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য বাড়তি সুযোগ এনে দিয়েছে।
আরও পড়ুন: ফেসবুক পেজ মনিটাইজেশন শর্ত
ডাটা এন্ট্রি
ডাটা এন্ট্রি কাজ দিয়ে শুরু করলে নতুনদের জন্য মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করা সহজ হতে পারে।
এই কাজটি বেশ সহজ এবং করতে শুধুমাত্র একটি কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন, যা বাসায় বসেই করা সম্ভব।
ডাটা এন্ট্রির বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে, যেমন কপি-পেস্ট, বানান ঠিক করা, MS Word ও MS Excel এ কাজ, ই-কমার্সে প্রোডাক্ট লিস্টিং ইত্যাদি।
অনলাইনের ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এসব কাজের ভালো চাহিদা রয়েছে, এবং সঠিকভাবে কাজ করলে মাসে ২০-৩০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব।
নতুন আর্টিকেল: অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায়
প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার ব্যবসা
নিচে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করা হয়, আশা করি সঠিক ভাবে আপনারা মানতে ও করতে পারলে মাসে ২০ হাজার টাকার বেশি ব্যবসা করে আয় করতে পারবেন, চলুন দেখে নিই কিভাবে ব্যবসা করে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব।
পাখি পালন
নিয়মিত ২০ হাজার টাকা আয়ের লক্ষ্য নিয়ে ব্যবসা করতে চাইলে শুরুতে পাখি পালন একটি ভালো অপশন হতে পারে।
এতে কম বিনিয়োগের প্রয়োজন হয় এবং লাভের সুযোগও বেশি থাকে।
পাখি পালনের জন্য মাত্র ৫ হাজার টাকা থাকলেই শুরু করা সম্ভব।
বিদেশি পাখিগুলো প্রায় প্রতি মাসে বা দুই মাসে একবার ডিম দেয়, যা ব্যবসার একটি স্থায়ী আয়ের পথ তৈরি করে।
পাইকারী ব্যবসা
কম পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে পাইকারি ব্যবসা অন্যতম। কাপড়, কাঁচা বাজারের মালামাল, মুদির পণ্য ইত্যাদির পাইকারি ব্যবসা করা যায়।
যেমন, জামদানী কাপড়ের জন্য নারায়ণগঞ্জ যেতে হতে পারে, বা ঢাকার ইসলামপুর মার্কেট একটি ভালো স্থান।
কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসায় কৃষকদের কাছ থেকে পণ্য কিনে ঢাকার কাওরান বাজারে বিক্রি করেও লাভবান হওয়া যায়।
আধুনিক টি স্টল/চায়ের ব্যবসা
চায়ের ব্যবসা জনপ্রিয় ও সহজ। একটি চা তৈরি করতে যা খরচ হয় তার দ্বিগুণ দামে তা বিক্রি সম্ভব।
এক কাপ চায়ের দাম যদি ১০ টাকা হয়, সেটি তৈরি করতে ৫ টাকার বেশি খরচ হয় না।
প্রতিদিন ১০০-১৫০ কাপ চা বিক্রি করে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব।
যদি ভালো স্থানে চায়ের দোকান দেন এবং বিভিন্ন ধরনের চা যোগ করেন, তাহলে আরও লাভ করা যাবে।
জুস বার/শরবত বিক্রির ব্যবসা
শরবত বা জুস বিক্রির ব্যবসা খুবই লাভজনক এবং অল্প পুঁজিতেই শুরু করা যায়। রাস্তার পাশে শরবত বিক্রেতারা মাসে ২০-৫০ হাজার টাকা আয় করেন।
তবে, দোকান নিয়ে যদি বিভিন্ন ধরনের শরবত ও জুসের আয়োজন করেন, তাহলে আয়ের পরিমাণ আরও বাড়বে।
মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এবং উত্তর
প্রশ্ন: প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করতে কত টাকা পুঁজি লাগবে?
উত্তর: এটি পুরোপুরি আপনার ব্যবসার ধরন ও কৌশলের উপর নির্ভর করে। কিছু ব্যবসা যেমন কম পুঁজি দিয়ে শুরু করা যায়, আবার কিছু ব্যবসায় বেশি পুঁজি লাগতে পারে।
তবে সাধারণভাবে, আপনি যদি কম পুঁজি নিয়ে শুরু করতে চান, তাহলে এটা সম্ভব।
অনেকেই মাত্র ৫ হাজার টাকা পুঁজি দিয়ে শুরু করে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করতে সক্ষম হন, আবার কিছু লোক ১ লাখ টাকা পুঁজি দিয়ে শুরু করলেও তেমন লাভের মুখ দেখতে পান না।
অভিজ্ঞদের মতে, কম পুঁজি দিয়ে শুরু করা সবচেয়ে ভালো। আপনার আয় যত বাড়বে, আপনার পুঁজি নিজ থেকেই বৃদ্ধি পাবে।
তাই প্রথমে কম পুঁজি দিয়ে শুরু করে ধীরে ধীরে লাভের অংশ দিয়ে পুঁজি বাড়ানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করুন।
প্রশ্ন: আমার কাছে এক টাকাও পুঁজি না থাকলে কী করব?
উত্তর: যদি আপনার কাছে এক টাকাও পুঁজি না থাকে, তবে আপনি অনলাইনে কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করতে পারেন।
কন্টেন্ট রাইটিংয়ের জন্য কোনও প্রাথমিক পুঁজি লাগে না এবং শিখতে খুব বেশি সময়ও লাগে না।
আপনি সহজেই এক রাতেই কন্টেন্ট রাইটিং সম্পর্কে মৌলিক ধারণা লাভ করতে পারবেন এবং এরপর নিজের লেখালেখি দক্ষতা উন্নত করতে পারবেন।
প্রশ্ন: অনলাইন নাকি অফলাইন? মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকামের জন্য কোনটা বেছে নেওয়া উচিত?
উত্তর: আপনার কাছে যদি বেশি পুঁজি থাকে এবং আপনি বাইরে গিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন, তাহলে অফলাইন ব্যবসা যেমন ছোট দোকান বা স্টল খুলতে পারেন।
তবে, যদি আপনার কাছে কম পুঁজি থাকে এবং আপনি ঘরে বসে আয় করতে চান, তাহলে অনলাইন ব্যবসা শুরু করা অনেক সহজ এবং লাভজনক হতে পারে।
উপসংহার
আশা করি, মাসে ২০ হাজার টাকা আয়ের কিছু কার্যকর আইডিয়া এখানে দিতে পেরেছি। এগুলোর যেকোনো একটি কাজে নেমে পড়ার পথে মূল বাধা হতে পারে আপনার পুঁজি, অলসতা, এবং ভয়।
তাই ভয় দূরে সরিয়ে, সাহস করে অল্প পুঁজিতে যেকোনো একটি উদ্যোগ শুরু করুন। ধারাবাহিক পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই।
আরও জানুন:
- কোটি টাকা আয় করার উপায়
- অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায়
- কি কি রোগ থাকলে সরকারি চাকরি হয় না?
- মামলা থাকলে কি সরকারি চাকরি হয়?
- বাংলাদেশ থেকে ভারতে মেডিকেলে পড়ার যোগ্যতা ২০২৪
- মামলা থাকলে কি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পাওয়া যায়?
- ঘরে বসেই অনলাইন জিডি করার নিয়ম
- বাচ্চা সহ তালাক দেওয়ার নিয়ম
- কোর্টের মাধ্যমে তালাক দেওয়ার নিয়ম
- স্বামীকে ডিভোর্স দেওয়ার নিয়ম
- স্ত্রীকে ডিভোর্স দেওয়ার নিয়ম
DISCLAIMER
এই ব্লগ পোস্ট আর্টিকেল এবং আমাদের স্যোসাল মিডিয়া একাউন্ট এর তথ্য সম্পূর্ন নিরাপদ, যাচাই করা, বিভিন্ন মাধ্যমে থেকে রিসার্স করে সবার উপকারের জন্য নেওয়া হয়েছে। আমরা বন্ধ পরিকর আপনাদের কে নির্ভুল নিতে, তারপর ও যদি আপনাদের কোন অভিযোগ ও কোন বেপার জানার থাকে আমাদের কে মেইল করুন [email protected] ধন্যবাদ।
WhatsApp চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Telegram চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Facebook Page এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Quora তে আমাদের কে ফলো করুন- | Follow Us |
Pinterest এ আমাদের কে ফলো করুন- | Follow Us |
Twitter এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Web Stories এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন | Follow Us |